শত্রু সব মানুষেরই আছে। বলা হয় ভালো মানুষের শত্রু আরও বেশি হয়। জীবনে যত উন্নতি করবে, শত্রু তত বাড়বে। বন্ধুর বেশে কেউ শত্রুতা করে। আবার কেউ প্রকাশ্যে শত্রুতা করে। পৃথিবীর শুরু থেকে আজ পর্যন্ত এভাবেই চলে আসছে।
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!প্রিয় নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শত্রুর ক্ষতি থেকে বাঁচতে দোয়া শিখিয়ে দিয়েছেন। বিখ্যাত সাহাবি হযরত আবু মুসা আশয়ারি (রা.) বলেন, নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোনো গোত্র বা লোকদের ব্যাপারে ভয় পেলে, এ দোয়াটি পড়তেন।
اللَّهُمَّ إِنَّا نَجْعَلُكَ فِي نُحُورِهِمْ وَنَعُوذُ بِكَ مِنْ شُرُورِهِمْ উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্না নাজআলুকা ফি নুহুরিহিম, ওয়া নাউজুবিকা মিং শুরুরিহিম। অর্থ: হে আল্লাহ! আমরা তোমাকে শত্রুর মোকাবেলায় পেশ করছি, তুমিই তাদের দমন কর। আর তাদের অনিষ্ট থেকে তোমার নিকট আশ্রয় চাই। (আবু দাউদ: ১৫৩৭)
আরও একটি ছোট আমল করতে পারেন। এতে শত্রু থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্তি লাভ করবেন ইনশাআল্লাহ। আমলটি হলো-
اللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ ، سَرِيعَ الْحِسَابِ ، مُجْرِيَ السَّحَابِ ، هَازِمَ الأَحْزَابِ ، اهْزِمْهُمْ وَزَلْزِلْهُمْ উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা মুনযিলাল কিতাব, সারিয়াল হিসাব; মুজরিয়াস সাহাব, হাযিমাল আহযাব। আহযিমহুম ওয়া যালযিলহুম। অর্থ: হে আমার মালিক ! কোরআন অবতীর্ণকারী; দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী, মেঘকে পরিচালনাকারী। শত্রুবাহিনীকে পরাজিত ও প্রতিহত করাে, তাদের দমন ও পরাজিত করাে; তাদের মধ্যে কম্পন সৃষ্টি করে দাও। (তাবরানি: ৯৮৯)
হাদিসের অন্য বর্ণনায় এসেছে, নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শত্রুর ক্ষতি থেকে রেহাই পেতে পড়তেন-
حَسْبُنَا اللهُ وَ نِعْمَ الْوَكِيْلُ উচ্চারণ: হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকিল। অর্থ: আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি কতই না উত্তম কর্মবিধায়ক। (বুখারি)
দৈনিক টার্গেট 

























