০৫:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আর্থিক প্রতারণার শিকার জানালেন সংবাদ সম্মেলনে : ববি

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশের সময় : ০৭:১৫:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জুলাই ২০২৪
  • ১২৭ বার পঠিত

সোমবার (১ জুলাই) সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে ববি বলেন, ‘সাংবাদিকদের কাছে প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমি বলতে চাই, ভয়ংকর প্রতারণার ফাঁদে পড়েছি আমি। রেস্টুরেন্ট ব্যবসার কারণে ৫৫ লাখ টাকার অর্থ প্রতারণার শিকার আমি।’

এরপর ববি বলেন, আমি ও আমার পূর্বপরিচিত সহযোগী মির্জা আবুল বাশার মিলে গুলশান এরিয়ার গুলশান-২ এর ১১৩ নম্বর সড়কে একটি রেস্টুরেন্ট ব্যবসা শুরু করি।

এরজন্য আমান নামের একজন ব্যবসায়ী থেকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসার জন্য স্থানটি ভাড়া নিই। তার সঙ্গে একটি চুক্তিও হয়। এপ্রিল মাসে আমান আমাকে পজিশন বুঝিয়ে দিয়ে চাবি হস্তান্তর করেন। এরপর রেস্টুরেন্টের ডেকোরেশন পরিবর্তন করতে আরও টাকা খরচ করা হয়।

পরীক্ষামূলকভাবে রেস্টুরেন্টটি চালু করার পর ট্রেড লাইসেন্স করার জন্য ভবনের মালিকের কাছে প্রয়োজনীয় বৈধ কাগজপত্র চাই। তারপর থেকেই হয়রানির শিকার হচ্ছি।

ববি আরও বলেন, ‘ওই বিল্ডিংয়ের মালিক শাহিনা ইয়াসমিন (বিএনপি নেতা গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের স্ত্রী) ও তার ছেলে জাওয়াদ রেস্টুরেন্টে হামলা চালিয়ে অনেক মালামাল নষ্ট করেন। মোট ৫৭ লাখ টাকার মালামাল চুরি গেছে আমার। বিদ্যুৎ লাইনের সংযোগও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে রেস্টুরেন্টটির। আমার পক্ষের লোকদেরও মারধর করা হয়। অনবরত হুমকিও দেয়া হচ্ছে আমাকে।’

এ অবস্থায় ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ববি বলেন, বেইলি রোডের ভয়াবহ ঘটনার পর এ ভবনটির বৈধতা না থাকায় সিলগালা করে দেয়া হয়েছিল। পরে আবারও তা চালু করাতেই এমন আর্থিক প্রতারণার শিকার হয়েছেন তিনি। এ সমস্যার প্রতিকার কী, তাও জানতে চান অভিনেত্রী।

আর্থিক প্রতারণার শিকার জানালেন সংবাদ সম্মেলনে : ববি

প্রকাশের সময় : ০৭:১৫:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জুলাই ২০২৪

সোমবার (১ জুলাই) সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে ববি বলেন, ‘সাংবাদিকদের কাছে প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমি বলতে চাই, ভয়ংকর প্রতারণার ফাঁদে পড়েছি আমি। রেস্টুরেন্ট ব্যবসার কারণে ৫৫ লাখ টাকার অর্থ প্রতারণার শিকার আমি।’

এরপর ববি বলেন, আমি ও আমার পূর্বপরিচিত সহযোগী মির্জা আবুল বাশার মিলে গুলশান এরিয়ার গুলশান-২ এর ১১৩ নম্বর সড়কে একটি রেস্টুরেন্ট ব্যবসা শুরু করি।

এরজন্য আমান নামের একজন ব্যবসায়ী থেকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসার জন্য স্থানটি ভাড়া নিই। তার সঙ্গে একটি চুক্তিও হয়। এপ্রিল মাসে আমান আমাকে পজিশন বুঝিয়ে দিয়ে চাবি হস্তান্তর করেন। এরপর রেস্টুরেন্টের ডেকোরেশন পরিবর্তন করতে আরও টাকা খরচ করা হয়।

পরীক্ষামূলকভাবে রেস্টুরেন্টটি চালু করার পর ট্রেড লাইসেন্স করার জন্য ভবনের মালিকের কাছে প্রয়োজনীয় বৈধ কাগজপত্র চাই। তারপর থেকেই হয়রানির শিকার হচ্ছি।

ববি আরও বলেন, ‘ওই বিল্ডিংয়ের মালিক শাহিনা ইয়াসমিন (বিএনপি নেতা গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের স্ত্রী) ও তার ছেলে জাওয়াদ রেস্টুরেন্টে হামলা চালিয়ে অনেক মালামাল নষ্ট করেন। মোট ৫৭ লাখ টাকার মালামাল চুরি গেছে আমার। বিদ্যুৎ লাইনের সংযোগও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে রেস্টুরেন্টটির। আমার পক্ষের লোকদেরও মারধর করা হয়। অনবরত হুমকিও দেয়া হচ্ছে আমাকে।’

এ অবস্থায় ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ববি বলেন, বেইলি রোডের ভয়াবহ ঘটনার পর এ ভবনটির বৈধতা না থাকায় সিলগালা করে দেয়া হয়েছিল। পরে আবারও তা চালু করাতেই এমন আর্থিক প্রতারণার শিকার হয়েছেন তিনি। এ সমস্যার প্রতিকার কী, তাও জানতে চান অভিনেত্রী।