সংসদ বিলুপ্ত করে দ্রুত নির্বাচন: রাষ্ট্রপতি

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০২:০৭:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ আগস্ট ২০২৪
  • ২৬৬ বার পঠিত হয়েছে

সংসদ ভেঙে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী অনতিবিলম্বে বর্তমান সংসদ বিলুপ্ত করা হবে।

সংসদ ভেঙে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী অনতিবিলম্বে বর্তমান সংসদ বিলুপ্ত করা হবে।

সকল দল এবং অনুশীলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত দ্রুত সম্ভব গঠন করা হবে, তারা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, আসুন আমরা দেশকে বাঁচাতে একসঙ্গে কাজ করি। পারস্পরিক হিংসা বিদ্বেষ ভুলে ও প্রতিহিংসার ঊর্ধ্বে উঠে দেশকে এগিয়ে নিতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখার জন্য আমি বিনয়ের সঙ্গে আপনাদের প্রতি অনুরোধ করছি। একটি সুন্দর ও সোনালী ভবিষ্যতের প্রত্যাশায় আমরা এগিয়ে যাব।

তিনি বলেন, ছাত্র নেতৃবৃন্দ এবং শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনার সাপেক্ষে অতি শিগগিরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেওয়া হবে। এ ছাড়া যারা হত্যা ও সহিংসতার সঙ্গে জড়িত, নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

সংসদ বিলুপ্ত করে দ্রুত নির্বাচন: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশ: ০২:০৭:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ আগস্ট ২০২৪

সংসদ ভেঙে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী অনতিবিলম্বে বর্তমান সংসদ বিলুপ্ত করা হবে।

সংসদ ভেঙে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী অনতিবিলম্বে বর্তমান সংসদ বিলুপ্ত করা হবে।

সকল দল এবং অনুশীলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত দ্রুত সম্ভব গঠন করা হবে, তারা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, আসুন আমরা দেশকে বাঁচাতে একসঙ্গে কাজ করি। পারস্পরিক হিংসা বিদ্বেষ ভুলে ও প্রতিহিংসার ঊর্ধ্বে উঠে দেশকে এগিয়ে নিতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখার জন্য আমি বিনয়ের সঙ্গে আপনাদের প্রতি অনুরোধ করছি। একটি সুন্দর ও সোনালী ভবিষ্যতের প্রত্যাশায় আমরা এগিয়ে যাব।

তিনি বলেন, ছাত্র নেতৃবৃন্দ এবং শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনার সাপেক্ষে অতি শিগগিরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেওয়া হবে। এ ছাড়া যারা হত্যা ও সহিংসতার সঙ্গে জড়িত, নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।