ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি আটক করে নিয়ে আসার সময় ১০-১৫ জনের একটি দল পুলিশের উপর হামলা করে আসামিকে ছিনিয়ে নেয়

কয়রায় পুলিশের উপর হামলা করে আসামি ছিনতাই, থানার ৩ কর্মকর্তা সহ দুই কনস্টেবল আহত

কয়রায় পুলিশের উপর হামলা করে অপহরণ মামলার আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

এতে এসআই সুজিত ঘোষ, এস আই প্রনয় মন্ডল, এএসআই আব্দুস সামাদ, কনস্টেবল আসাদুজ্জামান ও নারী কনস্টেবল ঝর্ণা খাতুন সহ কয়রা থানা পুলিশের পাঁচজন আহত হয়েছে।

আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে থানায় ফিরেছে।

জানা গেছে, ২১ অক্টোবর সোমবার রাত পৌনে নয়টার দিকে কয়রা থানা পুলিশের একটি দল, কয়রা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ৭৪/২৪ নং একটি অপহরণ মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামিদের গ্রেফতারে উপজেলার আমাদি ইউনিয়নের কাটাখালি গ্রামের নওশের গাজীর পুত্র ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি হারুনের বাড়িতে যায় এবং তার বসত ঘর থেকে তাকে আটক করে নিয়ে আসার সময় ১০-১৫ জনের একটি দল পুলিশের উপর হামলা করে আসামি হারুন কে ছিনিয়ে নেয়। তবে মামলার অপার আসামি আম্বিয়া খাতুন কে পুলিশ আটক করতে সক্ষম হয়।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল করিম রাজিব ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আহতরা জরুরি বিভাগ থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে।

কয়রা থানার ওসি (তদন্ত) মোঃ শাহা আলম বলেন, পুলিশ আসামি ধরতে গিয়েছিল সঠিক কিন্তু কি হয়েছে পরে জানাচ্ছি ।

ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি আটক করে নিয়ে আসার সময় ১০-১৫ জনের একটি দল পুলিশের উপর হামলা করে আসামিকে ছিনিয়ে নেয়

কয়রায় পুলিশের উপর হামলা করে আসামি ছিনতাই, থানার ৩ কর্মকর্তা সহ দুই কনস্টেবল আহত

প্রকাশ: ১২:৫৪:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪

কয়রায় পুলিশের উপর হামলা করে অপহরণ মামলার আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

এতে এসআই সুজিত ঘোষ, এস আই প্রনয় মন্ডল, এএসআই আব্দুস সামাদ, কনস্টেবল আসাদুজ্জামান ও নারী কনস্টেবল ঝর্ণা খাতুন সহ কয়রা থানা পুলিশের পাঁচজন আহত হয়েছে।

আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে থানায় ফিরেছে।

জানা গেছে, ২১ অক্টোবর সোমবার রাত পৌনে নয়টার দিকে কয়রা থানা পুলিশের একটি দল, কয়রা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ৭৪/২৪ নং একটি অপহরণ মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামিদের গ্রেফতারে উপজেলার আমাদি ইউনিয়নের কাটাখালি গ্রামের নওশের গাজীর পুত্র ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি হারুনের বাড়িতে যায় এবং তার বসত ঘর থেকে তাকে আটক করে নিয়ে আসার সময় ১০-১৫ জনের একটি দল পুলিশের উপর হামলা করে আসামি হারুন কে ছিনিয়ে নেয়। তবে মামলার অপার আসামি আম্বিয়া খাতুন কে পুলিশ আটক করতে সক্ষম হয়।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল করিম রাজিব ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আহতরা জরুরি বিভাগ থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে।

কয়রা থানার ওসি (তদন্ত) মোঃ শাহা আলম বলেন, পুলিশ আসামি ধরতে গিয়েছিল সঠিক কিন্তু কি হয়েছে পরে জানাচ্ছি ।