টেকনাফে নারী ও শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গাদের উদ্ধার করেছেন পুলিশ

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০৭:৫১:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ৫৬ বার পঠিত হয়েছে

কক্সবাজারের টেকনাফে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়ের সময় নারী ও শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেছেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

এদের মালয়েশিয়ায় পাচারের উদ্দেশ্যে জড়ো করা হয়েছিল বলে জানায় পুলিশ। গত কাল শনিবার রাতে টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ লম্বরী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। তবে অভিযানের সময় পাচারকারীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন।উদ্ধার হওয়াদের মধ্যে রয়েছেন ১৫ জন পুরুষ, ০৩ জন নারী, ১২ জন শিশু।তারা উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।

এ বিষয়ে ওসি গিয়াস উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, “সকালে একটি সূত্র থেকে খবর পাই যে, দক্ষিণ লম্বরী এলাকার একটি বসতঘরে মালয়েশিয়ায় পাচারের উদ্দেশ্যে কয়েকজন রোহিঙ্গাকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করা হচ্ছে। পরে পুলিশের একটি দল অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তিন-চারজন পাচারকারী পালিয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা সাইফুল ইসলামের ঘরে তল্লাশি চালিয়ে ৩০ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করা হয়।”

উদ্ধার হওয়াদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, দালাল চক্র তাদের মালয়েশিয়া পাচারের নামে ওই স্থানে জড়ো করেছিল। পরে তাদের জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করা হয়।

ওসি গিয়াস উদ্দিন আরো বলেন, পাচারচক্রের সদস্যদের চিহ্নিত করা হয়েছে এবং তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

টেকনাফে নারী ও শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গাদের উদ্ধার করেছেন পুলিশ

প্রকাশ: ০৭:৫১:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

কক্সবাজারের টেকনাফে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়ের সময় নারী ও শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেছেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

এদের মালয়েশিয়ায় পাচারের উদ্দেশ্যে জড়ো করা হয়েছিল বলে জানায় পুলিশ। গত কাল শনিবার রাতে টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ লম্বরী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। তবে অভিযানের সময় পাচারকারীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন।উদ্ধার হওয়াদের মধ্যে রয়েছেন ১৫ জন পুরুষ, ০৩ জন নারী, ১২ জন শিশু।তারা উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।

এ বিষয়ে ওসি গিয়াস উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, “সকালে একটি সূত্র থেকে খবর পাই যে, দক্ষিণ লম্বরী এলাকার একটি বসতঘরে মালয়েশিয়ায় পাচারের উদ্দেশ্যে কয়েকজন রোহিঙ্গাকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করা হচ্ছে। পরে পুলিশের একটি দল অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তিন-চারজন পাচারকারী পালিয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা সাইফুল ইসলামের ঘরে তল্লাশি চালিয়ে ৩০ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করা হয়।”

উদ্ধার হওয়াদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, দালাল চক্র তাদের মালয়েশিয়া পাচারের নামে ওই স্থানে জড়ো করেছিল। পরে তাদের জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করা হয়।

ওসি গিয়াস উদ্দিন আরো বলেন, পাচারচক্রের সদস্যদের চিহ্নিত করা হয়েছে এবং তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।