গাজা-ইসরাইলি বন্দি বহির্ভূত

৪ ইসরাইলি নারী নারীর ব্যবহারে মুক্তি ২০০ ফিলিস্তিনি

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০৭:১৭:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি ২০২৫
  • ৫৭ বার পঠিত হয়েছে

অরুদ্ধ গাজায় বিরতির শর্তানুসারে দ্বিতীয় যুদ্ধ দফায় ৪ রাইলি নারী সেনা মুক্তিকে মুক্তির স্বপক্ষে স্বাতন্ত্র্য সরকার রাষ্ট্রমা যোধারা। শনিবার গাজা শহর ফিলিস্তিনি স্কুলের রেড ক্রসের কর্মকর্তাদের হাতে তাদের দেওয়া হয়।

মুক্তিপ্রাপ্ত চার ইরাইলি নারী নারী হচ্ছেন, কারিনা আরিয়েভ, ড্যানিলিয়া গিলবোয়া, নামা লেভি ও লিরি আলবাগ। মুক্তি পাওয়া চারযোদ্ধা নারীকে ইউনিফর্ম পরের সংবর্ধনা দ্বারা রেড ক্রসে হাতে দেন হামাস দ্রধারা।

আইনী রেড ক্রসেল অফিসার ও হামাসে যোদ্রা ইসলামিক জিহাদ ও অন্য সংস্থাগুলো যোদ্ধা, সাংবাদিক ও সাধারণ ফিলিস্তিনিরা উপস্থিত ছিলেন।

পরে শনিবার ইসরাইলি প্রতিরক্ষা কাছে পাওয়ার-আইএফ-এর পক্ষ থেকে এক বিবৃতি নির্বাচনে, মুক্তি পাওয়া নারী সেনাদের রেড ক্রসের গ্রহণ থেকে ইসরাইলি গ্রুপ গ্রুপ।

বিবৃতিতে বলা হয়, মুক্তি পাওয়া চারিদিক বর্তমানে বিশেষ হয়। ইসরাইলে দেখা করার পর তাদের প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য নম্বর দেওয়া হয়েছে।

মুক্তি লাভ চার ইরাইলি গাজার কাছে ইসরাই নাহাল ওজ গ্রুপ ঘাঁ কর্মরত ছিলেন। গাজায় নজরদারি করা একটি গ্রুপের সদস্য এই চার সেনাকে ২০২৩ মার্চ ৭ অক্টোবর ইসরাইলে ফিলিস্তি স্বাধীন কামীদের সময় জিম্মি নিয়ে আসা হয়।

মধ্যবর্তী ইসরাইলির বেনিয়ামিন ব্যানিয়ামিনিয়ার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে, গাজার বৃহত্তর জনতা যোদ্ধাদের রাখা ইসরাইলি নাগরিকেল ইয়েহুদের মুক্তি না পর্যন্ত ফিলিস্তিনি গাজার অনুমতি দিতে হবে।

সেনা হামাসের পক্ষ এক বিবৃতিতে সূচনা করা হয়েছে, সারাবেল ইয়েহুদ জীবিত আপনি আগামী শনিবার থেকে তাকে মুক্তি দিতে হবে।

৪ নারী নিরাপত্তার ব্যবহারে ইসরাইলিগার থেকে মুক্তি স্থান ২০০ ফিলিস্তিনি বন্দি। এর মধ্যে ৭০ বন্দিকে ফিলিস্তনি ভূখণ্ডের উত্থান ভিন্ন দেশ নির্বাসনে হবে। আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া ও তুরস্ক নির্বাসিত এই ফিলিস্তিনিদের শান্তি দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

ইসরাইলি নির্দেশর নির্দেশনার জেরে গাজকে বিভক্ত করা নেতজারিম করিডরের কাছে ফিলিস্তিদের সতর্ক করে এক বার্তায় ইসরাইলি সামিরক প্রধান মেজর অফিসার হার্জেই হালেভি। শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি জানান, নতুন কোনো সিদ্ধান্ত থাকবে না পর্যন্ত উত্তর গাজায় স্থানীয়দের ফেরার পথ বন্ধ।

গাজায় এ পরিস্থিতির মধ্যে তীরে সামরিক প্লেস পশ্চিম ইসরাইল জয়। পশ্চিম তীরের জেনিনে চলমান ‘আয়রন ওয়াল’ সম্পূর্ণে ইসরাইলি শক্তি ‘বেআইনি শক্তি শক্তি’ ব্যবহার করছে অভিযোগ করছে।

এখনও সুইল্যান্ডের মিলনভাইয়ের মানবাধিকার বিষয়ক দপ্তরের মুখ সামিন আল-খিতান এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে ইসলিরাই সমস্যা অনেক বেশি সমর্থনে নিয়ন্ত্রণ গঠন করা হয়েছে।’

এখনও পর্যন্ত জেনিস্টের জয়েন্ট সংখ্যা ১২ ফিলিনি পাওয়া। ইসরাইয়ের পাশের বাড়ির বাসিন্দা শত শত বাসিন্দা। প্রত্যক্ষদর্শীরা ক্ষমতাসীন, শহর থেকে শত্রুর বিষয়ে সতর্কবার্তা দেওয়া উচিত।

ইসরাইলি নাগরিক এক মুখপাত্র বলেন, শহরটির শরণার্থী বিহারে সমর্থিত সস্ত্রীক সদস্যের তথ্যের ব্যাপক উপস্থিতি।

গাজা-ইসরাইলি বন্দি বহির্ভূত

৪ ইসরাইলি নারী নারীর ব্যবহারে মুক্তি ২০০ ফিলিস্তিনি

প্রকাশ: ০৭:১৭:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি ২০২৫

অরুদ্ধ গাজায় বিরতির শর্তানুসারে দ্বিতীয় যুদ্ধ দফায় ৪ রাইলি নারী সেনা মুক্তিকে মুক্তির স্বপক্ষে স্বাতন্ত্র্য সরকার রাষ্ট্রমা যোধারা। শনিবার গাজা শহর ফিলিস্তিনি স্কুলের রেড ক্রসের কর্মকর্তাদের হাতে তাদের দেওয়া হয়।

মুক্তিপ্রাপ্ত চার ইরাইলি নারী নারী হচ্ছেন, কারিনা আরিয়েভ, ড্যানিলিয়া গিলবোয়া, নামা লেভি ও লিরি আলবাগ। মুক্তি পাওয়া চারযোদ্ধা নারীকে ইউনিফর্ম পরের সংবর্ধনা দ্বারা রেড ক্রসে হাতে দেন হামাস দ্রধারা।

আইনী রেড ক্রসেল অফিসার ও হামাসে যোদ্রা ইসলামিক জিহাদ ও অন্য সংস্থাগুলো যোদ্ধা, সাংবাদিক ও সাধারণ ফিলিস্তিনিরা উপস্থিত ছিলেন।

পরে শনিবার ইসরাইলি প্রতিরক্ষা কাছে পাওয়ার-আইএফ-এর পক্ষ থেকে এক বিবৃতি নির্বাচনে, মুক্তি পাওয়া নারী সেনাদের রেড ক্রসের গ্রহণ থেকে ইসরাইলি গ্রুপ গ্রুপ।

বিবৃতিতে বলা হয়, মুক্তি পাওয়া চারিদিক বর্তমানে বিশেষ হয়। ইসরাইলে দেখা করার পর তাদের প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য নম্বর দেওয়া হয়েছে।

মুক্তি লাভ চার ইরাইলি গাজার কাছে ইসরাই নাহাল ওজ গ্রুপ ঘাঁ কর্মরত ছিলেন। গাজায় নজরদারি করা একটি গ্রুপের সদস্য এই চার সেনাকে ২০২৩ মার্চ ৭ অক্টোবর ইসরাইলে ফিলিস্তি স্বাধীন কামীদের সময় জিম্মি নিয়ে আসা হয়।

মধ্যবর্তী ইসরাইলির বেনিয়ামিন ব্যানিয়ামিনিয়ার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে, গাজার বৃহত্তর জনতা যোদ্ধাদের রাখা ইসরাইলি নাগরিকেল ইয়েহুদের মুক্তি না পর্যন্ত ফিলিস্তিনি গাজার অনুমতি দিতে হবে।

সেনা হামাসের পক্ষ এক বিবৃতিতে সূচনা করা হয়েছে, সারাবেল ইয়েহুদ জীবিত আপনি আগামী শনিবার থেকে তাকে মুক্তি দিতে হবে।

৪ নারী নিরাপত্তার ব্যবহারে ইসরাইলিগার থেকে মুক্তি স্থান ২০০ ফিলিস্তিনি বন্দি। এর মধ্যে ৭০ বন্দিকে ফিলিস্তনি ভূখণ্ডের উত্থান ভিন্ন দেশ নির্বাসনে হবে। আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া ও তুরস্ক নির্বাসিত এই ফিলিস্তিনিদের শান্তি দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

ইসরাইলি নির্দেশর নির্দেশনার জেরে গাজকে বিভক্ত করা নেতজারিম করিডরের কাছে ফিলিস্তিদের সতর্ক করে এক বার্তায় ইসরাইলি সামিরক প্রধান মেজর অফিসার হার্জেই হালেভি। শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি জানান, নতুন কোনো সিদ্ধান্ত থাকবে না পর্যন্ত উত্তর গাজায় স্থানীয়দের ফেরার পথ বন্ধ।

গাজায় এ পরিস্থিতির মধ্যে তীরে সামরিক প্লেস পশ্চিম ইসরাইল জয়। পশ্চিম তীরের জেনিনে চলমান ‘আয়রন ওয়াল’ সম্পূর্ণে ইসরাইলি শক্তি ‘বেআইনি শক্তি শক্তি’ ব্যবহার করছে অভিযোগ করছে।

এখনও সুইল্যান্ডের মিলনভাইয়ের মানবাধিকার বিষয়ক দপ্তরের মুখ সামিন আল-খিতান এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে ইসলিরাই সমস্যা অনেক বেশি সমর্থনে নিয়ন্ত্রণ গঠন করা হয়েছে।’

এখনও পর্যন্ত জেনিস্টের জয়েন্ট সংখ্যা ১২ ফিলিনি পাওয়া। ইসরাইয়ের পাশের বাড়ির বাসিন্দা শত শত বাসিন্দা। প্রত্যক্ষদর্শীরা ক্ষমতাসীন, শহর থেকে শত্রুর বিষয়ে সতর্কবার্তা দেওয়া উচিত।

ইসরাইলি নাগরিক এক মুখপাত্র বলেন, শহরটির শরণার্থী বিহারে সমর্থিত সস্ত্রীক সদস্যের তথ্যের ব্যাপক উপস্থিতি।