মায়ানমার থেকে রোহিঙ্গা মানুষ নিয়ে আসার সময় ডাকাতের কবলে পড়ে, তাদের মাইরে সাগরে ঝাপিয়ে পড়েছে ২জন।
যারা মারা গেছেন সাগরে ঝাপিয়ে পড়েছে, তাদের ভাষ্যমতে ধৃত দালালের বক্তব্য।
রশিদ আহমেদ (৩০), পিতা: ছাবের আহমেদ, মাতা: নুরালা বেগম, ৮ নং ওয়ার্ড বড় ঘোপ ইউনিয়ন। ও কায়সার, পিতা: শাহ আলম, ৮ নং ওয়ার্ড আলী আকবর ডেইল কুতুব দিয়া।
সমুদ্রে নিখোজ ২ জন এবং দুই দালাল সহ রোহিঙ্গা মায়ানমার থেকে আসা বুট টেকনাফ উপজেলার বাহার ছড়া ইউনিয়নের মাথা ভাঙ্গা ৭ নং ওয়ার্ডে অবস্থান কালে জনগনের হ্তে আটক, পরবর্তী কোস্ট গার্ড, বিজিবি,পুলিশ ও স্হানীয় মেম্বার ফরিদ উল্লাহ, সাংবাদিক জুয়েল,আজিজ সহ সেখানে উপস্থিত হয়ে প্রশাসনের হাতে সোপর্দ করেন। তারা ২-৩ দিন সাগরে অবস্থান করেছিল বলে রোহিঙ্গারা জানিয়েছেন।
দালারের পরিচয়
নসরত আলী, (ধৃত) পিতা: কবির আহমেদ, কুতুবদিয়া ৮ নং ওয়ার্ড। আলী আকবর ডেইল। ও আলমগীর, পিতা: মৃত মফিজুর আলম, ৩ নং ওয়ার্ড বড় ঘোপ ইউনিয়ন কুতুবদিয়া।
রোহিঙ্গা ছোট্ট বাচ্চা সহ ২৯ জন প্রত্যেকে বাংলা ১ লক্ষ থেকে ১ লক্ষ বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত দিয়ে নৌকায় উঠেছিল বলে রোহিঙ্গাদের জবানবন্দির মাধ্যমে জানা গেছে।অন্য দিকে দালালের মুল হোতা ধরাছোঁয়ার বাইরে, তার নাম ঠিক ভাবে বলছেনা,তবে শিগগিরই বের হয়ে আসবে।