নীলাদ্রি বাংলার কাশ্মীর সিলেট

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০৪:৩৭:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫
  • ১৩৭ বার পঠিত হয়েছে

সুনামগঞ্জের শহিদ সিরাজ লেক যা সকলের কাছে নীলাদ্রি নামে পরিচিত। নীলাদ্রি লেকের অবস্থান ভারতের মেঘালয় সীমান্তবর্তী সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের ট্যাকেরঘাটে।

প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক ভিড় জমান এ লেকের সৌন্দর্য উপভোগ করতে।

নীলাদ্রি লেকে আসার যাত্রাপথটা অনেক কঠিন। শিমুল বাগান থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১৩ কি.মি। কিন্তু যাওয়ার পথের রাস্তার বেহাল দশা।

১৯৪০ সালে সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলায় নির্মাণ করা হয় আসাম বাংলা সিমেন্ট ফ্যাক্টরি। ভারতের মেঘালয় পাহাড় থেকে চুনাপাথর সংগ্রহ করে এর চাহিদা মেটানো হতো। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাজনের নানা সমস্যা ও ব্যয় বাড়ার কারণে ভারত থেকে পাথর আনা বন্ধ হয়ে যায়।

১৯৬০ সালে তাহিরপুরের ট্যাকেরঘাটে ৩২৭ একর জমির ওপর জরিপ চালিয়ে চুনাপাথরের সন্ধান পায় বিসিআইসি কর্তৃপক্ষ।

১৯৬৬ সালে খনিজ প্রকল্পটি চালু করা হয়। ১৯৯৬ সালে প্রকল্পটি লোকসানি প্রতিষ্ঠান হওয়ায় কোয়ারি থেকে পাথর উত্তোলন বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। ২০০০ সালের পর থেকে ধীরে ধীরে এই এলাকাটি খ্যাতি অর্জন শুরু করে পর্যটন আকর্ষণ হিসেবে।

নীলাদ্রি বাংলার কাশ্মীর সিলেট

প্রকাশ: ০৪:৩৭:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫

সুনামগঞ্জের শহিদ সিরাজ লেক যা সকলের কাছে নীলাদ্রি নামে পরিচিত। নীলাদ্রি লেকের অবস্থান ভারতের মেঘালয় সীমান্তবর্তী সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের ট্যাকেরঘাটে।

প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক ভিড় জমান এ লেকের সৌন্দর্য উপভোগ করতে।

নীলাদ্রি লেকে আসার যাত্রাপথটা অনেক কঠিন। শিমুল বাগান থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১৩ কি.মি। কিন্তু যাওয়ার পথের রাস্তার বেহাল দশা।

১৯৪০ সালে সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলায় নির্মাণ করা হয় আসাম বাংলা সিমেন্ট ফ্যাক্টরি। ভারতের মেঘালয় পাহাড় থেকে চুনাপাথর সংগ্রহ করে এর চাহিদা মেটানো হতো। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাজনের নানা সমস্যা ও ব্যয় বাড়ার কারণে ভারত থেকে পাথর আনা বন্ধ হয়ে যায়।

১৯৬০ সালে তাহিরপুরের ট্যাকেরঘাটে ৩২৭ একর জমির ওপর জরিপ চালিয়ে চুনাপাথরের সন্ধান পায় বিসিআইসি কর্তৃপক্ষ।

১৯৬৬ সালে খনিজ প্রকল্পটি চালু করা হয়। ১৯৯৬ সালে প্রকল্পটি লোকসানি প্রতিষ্ঠান হওয়ায় কোয়ারি থেকে পাথর উত্তোলন বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। ২০০০ সালের পর থেকে ধীরে ধীরে এই এলাকাটি খ্যাতি অর্জন শুরু করে পর্যটন আকর্ষণ হিসেবে।