গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের খাদ্য গুদামে হামলা, নিহত ৩

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০১:১৭:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
  • ৬৭ বার পঠিত হয়েছে

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের খাদ্য গুদামে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয়েছে। এছাড়াও ত্রাণ নিতে গিয়ে গাজায় পদদলিত হয়ে কমপক্ষে ৩ জন নিহত এবং বহু মানুষ আহত আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার বিবিসি এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানিয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিশু আর পরিবারের জন্য খাবার জোগাড় করতে গিয়ে বহু মানুষ নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়েছেন। এক প্যালেস্টাইনি বাবা বলেছেন, আমরা ক্ষুধায় মারা যাচ্ছি। বাচ্চারা খেতে চাইছে।

গাজা সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মানুষকে ত্রাণ দেওয়ার প্রলোভনে এনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাদের ওপর গুলি চালিয়েছে। এটি ইচ্ছাকৃত গণহত্যা এবং যুদ্ধাপরাধ।

অন্যদিকে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা সরাসরি জনতার ওপর গুলি চালায়নি, বরং ভিড়ের বাইরের এলাকায় সতর্কতামূলক ফাঁকা গুলি ছোঁড়া হয়েছিল। তাদের দাবি, পরিস্থিতি পরে নিয়ন্ত্রণে আসে এবং ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত থাকবে।

সংবাদ সংস্থা এএফপি’র ভিডিওতে দেখা গেছে, লোকজন দেইর আল-বালাহ শহরের আল-ঘাফারি গুদামে জোর করে ঢুকে পড়ে আটা ও খাবারের কার্টন নিয়ে যাচ্ছে, এ সময় গুলির শব্দ শোনা যায়।

গুলি কোথা থেকে এসেছে তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। একটি বিবৃতিতে ডব্লিউএফপি বলেছে, প্রায় তিন মাস ধরে চলা ইসরায়েলি অবরোধের কারণে গাজায় ত্রাণ দেয়া ভীষণভাবে জরুরি হয়ে পড়েছে।

জনপ্রিয় টার্গেট

একদিনে রেকর্ড ২৪৯ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি, আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের খাদ্য গুদামে হামলা, নিহত ৩

প্রকাশ: ০১:১৭:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের খাদ্য গুদামে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয়েছে। এছাড়াও ত্রাণ নিতে গিয়ে গাজায় পদদলিত হয়ে কমপক্ষে ৩ জন নিহত এবং বহু মানুষ আহত আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার বিবিসি এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানিয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিশু আর পরিবারের জন্য খাবার জোগাড় করতে গিয়ে বহু মানুষ নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়েছেন। এক প্যালেস্টাইনি বাবা বলেছেন, আমরা ক্ষুধায় মারা যাচ্ছি। বাচ্চারা খেতে চাইছে।

গাজা সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মানুষকে ত্রাণ দেওয়ার প্রলোভনে এনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাদের ওপর গুলি চালিয়েছে। এটি ইচ্ছাকৃত গণহত্যা এবং যুদ্ধাপরাধ।

অন্যদিকে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা সরাসরি জনতার ওপর গুলি চালায়নি, বরং ভিড়ের বাইরের এলাকায় সতর্কতামূলক ফাঁকা গুলি ছোঁড়া হয়েছিল। তাদের দাবি, পরিস্থিতি পরে নিয়ন্ত্রণে আসে এবং ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত থাকবে।

সংবাদ সংস্থা এএফপি’র ভিডিওতে দেখা গেছে, লোকজন দেইর আল-বালাহ শহরের আল-ঘাফারি গুদামে জোর করে ঢুকে পড়ে আটা ও খাবারের কার্টন নিয়ে যাচ্ছে, এ সময় গুলির শব্দ শোনা যায়।

গুলি কোথা থেকে এসেছে তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। একটি বিবৃতিতে ডব্লিউএফপি বলেছে, প্রায় তিন মাস ধরে চলা ইসরায়েলি অবরোধের কারণে গাজায় ত্রাণ দেয়া ভীষণভাবে জরুরি হয়ে পড়েছে।