আবু সাঈদের আত্মত্যাগ স্মরণে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রতীকী দিন

১৬ জুলাইকে ‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘোষণা

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০৪:২৩:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
  • ৭৭ বার পঠিত হয়েছে

আবু সাঈদ

২০২৪ সালের ১৬ জুলাইকে ‘জুলাই শহীদ দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। রবিবার ২৯ জুন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

২০২৪ সালের এই দিনে রংপুরে পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদ নামে এক আন্দোলনকারী নিহত হন। তার মৃত্যু দেশজুড়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগুন ছড়িয়ে দেয় এবং পরবর্তীতে সেই আন্দোলন শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দিকে নিয়ে যায়।

সরকারের একজন মুখপাত্র জানান, “এই দিবসটি শহীদ আবু সাঈদ এবং সকল গণতন্ত্রপ্রত্যাশী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য পালিত হবে। আমরা তাদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষায় সচেতন করতে চাই।”

দিনটি উপলক্ষে দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে শহীদ স্মরণসভা, পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

রাজনৈতিক মহল এবং সাধারণ জনগণ এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেও কেউ কেউ মনে করেন, জাতীয় পর্যায়ের দিবস ঘোষণার আগে আরও আলোচনা প্রয়োজন ছিল।

‘জুলাই শহীদ দিবস’ পালনের মধ্য দিয়ে শহীদদের ত্যাগ ও সংগ্রামের মূল্যবোধ দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

আবু সাঈদের আত্মত্যাগ স্মরণে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রতীকী দিন

১৬ জুলাইকে ‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘোষণা

প্রকাশ: ০৪:২৩:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫

২০২৪ সালের ১৬ জুলাইকে ‘জুলাই শহীদ দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। রবিবার ২৯ জুন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

২০২৪ সালের এই দিনে রংপুরে পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদ নামে এক আন্দোলনকারী নিহত হন। তার মৃত্যু দেশজুড়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগুন ছড়িয়ে দেয় এবং পরবর্তীতে সেই আন্দোলন শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দিকে নিয়ে যায়।

সরকারের একজন মুখপাত্র জানান, “এই দিবসটি শহীদ আবু সাঈদ এবং সকল গণতন্ত্রপ্রত্যাশী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য পালিত হবে। আমরা তাদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষায় সচেতন করতে চাই।”

দিনটি উপলক্ষে দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে শহীদ স্মরণসভা, পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

রাজনৈতিক মহল এবং সাধারণ জনগণ এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেও কেউ কেউ মনে করেন, জাতীয় পর্যায়ের দিবস ঘোষণার আগে আরও আলোচনা প্রয়োজন ছিল।

‘জুলাই শহীদ দিবস’ পালনের মধ্য দিয়ে শহীদদের ত্যাগ ও সংগ্রামের মূল্যবোধ দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।