কর্মকর্তা-কর্মচারী অনুপস্থিত, দুই দিনে ৫০০ ট্রাক আটকা দুর্ভোগে শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা

ভোমরা বন্দরে কর্মবিরতিতে অচল বাণিজ্য

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০৫:০১:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
  • ৫৯ বার পঠিত হয়েছে

ভোমরা স্থলবন্দর

ভোমরা স্থলবন্দরে দ্বিতীয় দিনের মতো কার্যত অচল অবস্থা বিরাজ করছে। রবিবার ২৯ জুন সকাল থেকেই স্থলবন্দর কাস্টমস হাউজের প্রধান ফটক বন্ধ রয়েছে।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, অফিস চত্বরে কাস্টমসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে।

ফলে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। এতে করে যেমন সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে, তেমনি বন্দর-নির্ভর হাজারো শ্রমিক ও সিএন্ডএফ (পরিষ্কারক ও বহনকারী) কর্মচারীরা পড়েছেন চরম দুর্দশায়। বেকার হয়ে পড়েছেন বন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও শ্রমজীবী মানুষ।

শ্রমিকরা জানান, ভোমরা ও ভারতের ঘোজাডাঙ্গা স্থলবন্দরে গত দুই দিনে আমদানি-রফতানির অপেক্ষায় থাকা প্রায় ৫০০ ট্রাক আটকে পড়েছে। পচনশীল পণ্যের ব্যাপারে উদ্বেগ জানিয়েছেন আমদানিকারকরা।

বন্দরের পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তারা কেউ এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

ব্যবসায়ী নেতারা জানান, দ্রুত সমস্যার সমাধান না হলে বন্দরকে ঘিরে তৈরি হওয়া অর্থনৈতিক চক্র ভেঙে পড়বে। ক্ষতির মুখে পড়বে সরকার, ব্যবসায়ী ও সাধারণ শ্রমজীবীরা।

কর্মকর্তা-কর্মচারী অনুপস্থিত, দুই দিনে ৫০০ ট্রাক আটকা দুর্ভোগে শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা

ভোমরা বন্দরে কর্মবিরতিতে অচল বাণিজ্য

প্রকাশ: ০৫:০১:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫

ভোমরা স্থলবন্দরে দ্বিতীয় দিনের মতো কার্যত অচল অবস্থা বিরাজ করছে। রবিবার ২৯ জুন সকাল থেকেই স্থলবন্দর কাস্টমস হাউজের প্রধান ফটক বন্ধ রয়েছে।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, অফিস চত্বরে কাস্টমসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে।

ফলে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। এতে করে যেমন সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে, তেমনি বন্দর-নির্ভর হাজারো শ্রমিক ও সিএন্ডএফ (পরিষ্কারক ও বহনকারী) কর্মচারীরা পড়েছেন চরম দুর্দশায়। বেকার হয়ে পড়েছেন বন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও শ্রমজীবী মানুষ।

শ্রমিকরা জানান, ভোমরা ও ভারতের ঘোজাডাঙ্গা স্থলবন্দরে গত দুই দিনে আমদানি-রফতানির অপেক্ষায় থাকা প্রায় ৫০০ ট্রাক আটকে পড়েছে। পচনশীল পণ্যের ব্যাপারে উদ্বেগ জানিয়েছেন আমদানিকারকরা।

বন্দরের পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তারা কেউ এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

ব্যবসায়ী নেতারা জানান, দ্রুত সমস্যার সমাধান না হলে বন্দরকে ঘিরে তৈরি হওয়া অর্থনৈতিক চক্র ভেঙে পড়বে। ক্ষতির মুখে পড়বে সরকার, ব্যবসায়ী ও সাধারণ শ্রমজীবীরা।