ঢাকা ১১:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজশাহীর আমের প্রথম চালান গেল ইউরোপ

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশের সময়: ০৭:২৯:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪
  • ১০৭ বার পঠিত

‘কন্ট্রাক্ট ফার্মিং’-এর মাধ্যমে চাষ করা আমের প্রথম চালান রাজশাহীর বাঘা থেকে মঙ্গলবার (৪ জুন) ইউরোপের উদ্দেশে পাঠানো হয়েছে। এ চালানে মোট দুই টন ক্ষীরশাপাতি আম পাঠানো হয়েছে। এরমধ্যে এক টন আম ফ্রান্সে এবং এক টন যাবে লন্ডনে।

এ মৌসুমের প্রথম দিনে উপজেলার কলিগ্রামের কৃষক শফিকুল ইসলামের প্রতিষ্ঠান সাদি এন্টারপ্রাইজ থেকে ১ হাজার ৮০০ কেজি এবং বিদ্যুৎ হোসেন নামের এক চাষির বাগান থেকে ২০০ কেজি আম পাঠানো হলো।

রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান স্কয়ারের প্রতিনিধি নাজমুল হোসেন জানান, তারা দুই টন আম নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। এ আমের এক টন ফ্রান্সে ও আরেক টন লন্ডনে যাবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান জানান, আম দেখে শুনে তারা এখান থেকে একটি প্রত্যয়নপত্র দিচ্ছেন। তারপর ঢাকার শ্যামপুর প্যাকিং হাউস অ্যান্ড কোয়ারেন্টিন সেন্টার থেকে আরেকটি প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হবে। এরপর এই আম বিদেশে চলে যাবে। প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও তদারকির কাজও করেছেন।

বিদেশে নিরাপদ আম রপ্তানি করার লক্ষ্যে রপ্তানিকারক কোম্পানির সঙ্গে বাঘা উপজেলার ২১ চাষির চুক্তি হয়েছে। এ চুক্তির আওতায় ‘উত্তম কৃষি চর্চা’র মাধ্যমে আম চাষ করা হয়েছে। এ ব্যবস্থাপনায় ২০১৬ সাল থেকে বাঘার আম বিদেশে রপ্তানি করা হচ্ছে।

রাজশাহীর আমের প্রথম চালান গেল ইউরোপ

প্রকাশের সময়: ০৭:২৯:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪

‘কন্ট্রাক্ট ফার্মিং’-এর মাধ্যমে চাষ করা আমের প্রথম চালান রাজশাহীর বাঘা থেকে মঙ্গলবার (৪ জুন) ইউরোপের উদ্দেশে পাঠানো হয়েছে। এ চালানে মোট দুই টন ক্ষীরশাপাতি আম পাঠানো হয়েছে। এরমধ্যে এক টন আম ফ্রান্সে এবং এক টন যাবে লন্ডনে।

এ মৌসুমের প্রথম দিনে উপজেলার কলিগ্রামের কৃষক শফিকুল ইসলামের প্রতিষ্ঠান সাদি এন্টারপ্রাইজ থেকে ১ হাজার ৮০০ কেজি এবং বিদ্যুৎ হোসেন নামের এক চাষির বাগান থেকে ২০০ কেজি আম পাঠানো হলো।

রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান স্কয়ারের প্রতিনিধি নাজমুল হোসেন জানান, তারা দুই টন আম নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। এ আমের এক টন ফ্রান্সে ও আরেক টন লন্ডনে যাবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান জানান, আম দেখে শুনে তারা এখান থেকে একটি প্রত্যয়নপত্র দিচ্ছেন। তারপর ঢাকার শ্যামপুর প্যাকিং হাউস অ্যান্ড কোয়ারেন্টিন সেন্টার থেকে আরেকটি প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হবে। এরপর এই আম বিদেশে চলে যাবে। প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও তদারকির কাজও করেছেন।

বিদেশে নিরাপদ আম রপ্তানি করার লক্ষ্যে রপ্তানিকারক কোম্পানির সঙ্গে বাঘা উপজেলার ২১ চাষির চুক্তি হয়েছে। এ চুক্তির আওতায় ‘উত্তম কৃষি চর্চা’র মাধ্যমে আম চাষ করা হয়েছে। এ ব্যবস্থাপনায় ২০১৬ সাল থেকে বাঘার আম বিদেশে রপ্তানি করা হচ্ছে।