পাহাড়ি ঢলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, সাজেকে যান চলাচল বন্ধ

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০২:০০:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪
  • ২৮০ বার পঠিত হয়েছে

মঙ্গলবার (২৮ মে) ভোরে আলুটিলা এলাকায় পাহাড় ধসে পড়ে খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে ফায়ার সার্ভিস একঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে মাটি সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

সংশ্লিষ্টরা জানান, সোমবার (২৭ মে) সন্ধ্যা থেকে ভারিবর্ষণের ফলে চেঙ্গী ও মাইনী নদীর পানি বেড়ে যায়। এরপর রাত থেকে নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকতে শুরু করে। জেলা শহরের মুসলিমপাড়া, মেহেদীবাগ, কালাডেবা, খবংপুড়িয়া ও দীঘিনালার মেরুং ইউনিয়ন ও কবাখালী ইউনিয়নের দশটি গ্রামে পানিবন্দি হাজারও পরিবার। সড়কে পানি জমে যাওয়ায় সাজেক ও রাঙ্গামাটির লংগদুর সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

এ ছাড়া জেলার বিভিন্ন এলাকায় সঞ্চালন লাইনে গাছ পড়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন পুরো জেলা। রাত সাড়ে ১১টায় আলুটিলা পুনর্বাসন এলাকায় বৈদ্যুতিক তারে পড়া গাছ সরাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে রাসেল হোসেন নামে এক ফায়ার সার্ভিস কর্মীর মৃত্যু হয়েছে।

Google News দৈনিক টার্গেটের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল

দুর্যোগ মোকাবেলায় ৯ উপজেলায় ১০০টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলেছে স্থানীয় প্রশাসন। এ দিকে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-মারিশ্যা সড়কের একাধিক পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে বাঘাইছড়ির সঙ্গে সারাদেশের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিরীন আক্তার জানান, মোবাইল নেটওয়ার্ক ঠিক মতো পাচ্ছি না, যার কারণে সার্বিক পরিস্থিতির খবর পেতে বেগ পেতে হচ্ছে। পাহাড়ি ঢলে উপজেলার কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বৃষ্টি এখন কমেছে। যদি আবার বৃষ্টি বাড়ে তবে আরও গ্রাম প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

WhatsApp

আমাদের WhatsApp চ্যানেল ফলো করুন

ফলো করুন

দৈনিক টার্গেট

আমাদের ফেসবুক পেজটি ফলো করুন সর্বশেষ খবর পেতে।

ফলো করুন

পাহাড়ি ঢলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, সাজেকে যান চলাচল বন্ধ

প্রকাশ: ০২:০০:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

মঙ্গলবার (২৮ মে) ভোরে আলুটিলা এলাকায় পাহাড় ধসে পড়ে খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে ফায়ার সার্ভিস একঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে মাটি সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

সংশ্লিষ্টরা জানান, সোমবার (২৭ মে) সন্ধ্যা থেকে ভারিবর্ষণের ফলে চেঙ্গী ও মাইনী নদীর পানি বেড়ে যায়। এরপর রাত থেকে নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকতে শুরু করে। জেলা শহরের মুসলিমপাড়া, মেহেদীবাগ, কালাডেবা, খবংপুড়িয়া ও দীঘিনালার মেরুং ইউনিয়ন ও কবাখালী ইউনিয়নের দশটি গ্রামে পানিবন্দি হাজারও পরিবার। সড়কে পানি জমে যাওয়ায় সাজেক ও রাঙ্গামাটির লংগদুর সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

এ ছাড়া জেলার বিভিন্ন এলাকায় সঞ্চালন লাইনে গাছ পড়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন পুরো জেলা। রাত সাড়ে ১১টায় আলুটিলা পুনর্বাসন এলাকায় বৈদ্যুতিক তারে পড়া গাছ সরাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে রাসেল হোসেন নামে এক ফায়ার সার্ভিস কর্মীর মৃত্যু হয়েছে।

Google News দৈনিক টার্গেটের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল

দুর্যোগ মোকাবেলায় ৯ উপজেলায় ১০০টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলেছে স্থানীয় প্রশাসন। এ দিকে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-মারিশ্যা সড়কের একাধিক পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে বাঘাইছড়ির সঙ্গে সারাদেশের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিরীন আক্তার জানান, মোবাইল নেটওয়ার্ক ঠিক মতো পাচ্ছি না, যার কারণে সার্বিক পরিস্থিতির খবর পেতে বেগ পেতে হচ্ছে। পাহাড়ি ঢলে উপজেলার কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বৃষ্টি এখন কমেছে। যদি আবার বৃষ্টি বাড়ে তবে আরও গ্রাম প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

WhatsApp

আমাদের WhatsApp চ্যানেল ফলো করুন

ফলো করুন