মোংলায় ঘেরের বাসায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুনী, গ্রেফতার ৫

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০৬:২৭:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪
  • ৩২২ বার পঠিত হয়েছে

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার পৌর শহর থেকে এক তরুনীকে তুলে নিয়ে চিংড়ি ঘেরে আটকে রেখে সংঘবদ্ধ ধর্ষনের অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় মঙ্গলবার (৪ জুন) বিকালে ৭ জনকে আসামী করে মোংলা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন নির্যাতনের শিকার ওই তরুনীর এক আত্বীয়। এইদিন রাতে অভিযান চালিয়ে মোংলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ৫ জনকে আটক করে মোংলা থানা পুলিশ।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

মোংলা থানা পুলিশ ও মামলা সুত্রে জানাযায়, মোংলা পৌরশহরের মিয়াপাড়া এলাকার ভাড়াটিয়া ২২ বছর বয়সী ওই তরুনীর সাথে মুঠোফোনে ১০/১২ দিন আগে পরিচয় হয় উপজেলার বাশতলা এলাকার বাসিন্ধা রুমান ফকির (২৫) চিলা ইউনিয়নের বাসিন্দা মোঃ রাসেল শেখ (২২) এর সাথে। এর পর ৩ জুন আসামীরা ভিকটিম ওই তরুনীকে দেখা করতে মোংলা কলেজের সামনে আসতে বলে। তাদের কথায় সাড়া দিয়ে ভিকটিম ওই তরুনী সন্ধ্যার সময় মোংলা কলেজের সামনে আসে। এর পর অভিযুক্ত রুমান ও রাসেল তাকে জোরপূর্বক একটি মোটর সাইকেলে উঠিয়ে অপর আসামী রানা শেখ এর মৎস ঘেরে নিয়ে হাত মুখ ও চোখ বেধে গনধর্ষন করে। এক পর্যায়ে ওই তরুনী জ্ঞান হারিয়ে অচেতন হয়ে পড়লে আসামীরা রাত ১টার সময় তরুনীকে হাত মুখ বাধা অবস্থায় চাদপাই ইউনিয়নের মৌখালী ব্রীজের কাছে ফেলে চলে যায়।

Google News দৈনিক টার্গেটের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল

পরে এক মোটর গাড়ী চালক ওই তরুনীকে উদ্ধার করে মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করেন। এর পর ৪ জুন বিকালে মোংলা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করে তার নিকটাত্বীয় বোন। অভিযোগে তিনি ৭ জনকে আসামী করেন। আসামীরা হলেন, উপজেলার উত্তর বাশতলা ইউনিয়নের মনিরুল ফকিরের ছেলে রুমান ফকির(২৫), চিলা ইউনিয়নের মৃত চান মিয়া শেখের ছেলে রাসেল শেখ(২২),বাশতলা ইউনিয়নের ওলি শেখের ছেলে রানা শেখ(২৪),একই এলাকার বায়েজিদ খানের ছেলে সুমন খান(২৯),বাশার মোছল্লীর ছেলে মিজানুর মোসল্লী(৩৬),মৃত আঃ রশিদের ছেলে মোঃ জামাল(৪৫),লুৎফরের ছেলে মোঃ আওয়াল(৩৫)। ভিকটিম ওই তরুনী মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সএ চিকিৎসাধীন রয়েছে।

মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে এম আজিজুল ইসলাম জানান, চিংড়ি ঘেরে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষনের অভিযোগে ৭জনকে আসামী করে একটি অভিযোগ পেয়েছি। এর মধ্যে ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। মামলা দায়ের ও সকল আইনানুক প্রক্রিয়া শেষে আসামীদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

WhatsApp

আমাদের WhatsApp চ্যানেল ফলো করুন

ফলো করুন

দৈনিক টার্গেট

আমাদের ফেসবুক পেজটি ফলো করুন সর্বশেষ খবর পেতে।

ফলো করুন

মোংলায় ঘেরের বাসায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুনী, গ্রেফতার ৫

প্রকাশ: ০৬:২৭:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার পৌর শহর থেকে এক তরুনীকে তুলে নিয়ে চিংড়ি ঘেরে আটকে রেখে সংঘবদ্ধ ধর্ষনের অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় মঙ্গলবার (৪ জুন) বিকালে ৭ জনকে আসামী করে মোংলা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন নির্যাতনের শিকার ওই তরুনীর এক আত্বীয়। এইদিন রাতে অভিযান চালিয়ে মোংলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ৫ জনকে আটক করে মোংলা থানা পুলিশ।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

মোংলা থানা পুলিশ ও মামলা সুত্রে জানাযায়, মোংলা পৌরশহরের মিয়াপাড়া এলাকার ভাড়াটিয়া ২২ বছর বয়সী ওই তরুনীর সাথে মুঠোফোনে ১০/১২ দিন আগে পরিচয় হয় উপজেলার বাশতলা এলাকার বাসিন্ধা রুমান ফকির (২৫) চিলা ইউনিয়নের বাসিন্দা মোঃ রাসেল শেখ (২২) এর সাথে। এর পর ৩ জুন আসামীরা ভিকটিম ওই তরুনীকে দেখা করতে মোংলা কলেজের সামনে আসতে বলে। তাদের কথায় সাড়া দিয়ে ভিকটিম ওই তরুনী সন্ধ্যার সময় মোংলা কলেজের সামনে আসে। এর পর অভিযুক্ত রুমান ও রাসেল তাকে জোরপূর্বক একটি মোটর সাইকেলে উঠিয়ে অপর আসামী রানা শেখ এর মৎস ঘেরে নিয়ে হাত মুখ ও চোখ বেধে গনধর্ষন করে। এক পর্যায়ে ওই তরুনী জ্ঞান হারিয়ে অচেতন হয়ে পড়লে আসামীরা রাত ১টার সময় তরুনীকে হাত মুখ বাধা অবস্থায় চাদপাই ইউনিয়নের মৌখালী ব্রীজের কাছে ফেলে চলে যায়।

Google News দৈনিক টার্গেটের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল

পরে এক মোটর গাড়ী চালক ওই তরুনীকে উদ্ধার করে মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করেন। এর পর ৪ জুন বিকালে মোংলা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করে তার নিকটাত্বীয় বোন। অভিযোগে তিনি ৭ জনকে আসামী করেন। আসামীরা হলেন, উপজেলার উত্তর বাশতলা ইউনিয়নের মনিরুল ফকিরের ছেলে রুমান ফকির(২৫), চিলা ইউনিয়নের মৃত চান মিয়া শেখের ছেলে রাসেল শেখ(২২),বাশতলা ইউনিয়নের ওলি শেখের ছেলে রানা শেখ(২৪),একই এলাকার বায়েজিদ খানের ছেলে সুমন খান(২৯),বাশার মোছল্লীর ছেলে মিজানুর মোসল্লী(৩৬),মৃত আঃ রশিদের ছেলে মোঃ জামাল(৪৫),লুৎফরের ছেলে মোঃ আওয়াল(৩৫)। ভিকটিম ওই তরুনী মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সএ চিকিৎসাধীন রয়েছে।

মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে এম আজিজুল ইসলাম জানান, চিংড়ি ঘেরে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষনের অভিযোগে ৭জনকে আসামী করে একটি অভিযোগ পেয়েছি। এর মধ্যে ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। মামলা দায়ের ও সকল আইনানুক প্রক্রিয়া শেষে আসামীদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

WhatsApp

আমাদের WhatsApp চ্যানেল ফলো করুন

ফলো করুন