ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী একটি হেলিকপ্টার রোববার (১৯ মে) দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এ ঘটনা নিয়েই এখন বিশ্বজুড়ে তোলপাড়। কারণ দুর্ঘটনার পর থেকে এখন পর্যন্ত খোঁজ মেলেনি সেই হেলিকপ্টারের, জানা যায়নি কেমন আছেন রাইসি। কিন্তু দুর্গম এলাকা থেকে কীভাবে এসেছিল দুর্ঘটনার খবর?
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!ইরানের বার্তা সংস্থা তাসনিমের বরাত দিয়ে আল জাজিরা জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় পড়া ওই হেলিকপ্টার থেকে আসা একটি জরুরি ফোনকলের মাধ্যমেই জানা যায় এ খবর। বলা হচ্ছে, হেলিকপ্টারে প্রেসিডেন্ট রাইসির সঙ্গে থাকা কর্মকর্তারাই ওই ফোনকল করেছিলেন।
ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমির ভাহিদি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলেছেন, ওই হেলিকপ্টারের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়েছিল। তবে কথার মধ্যই সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
প্রতিবেদন মতে, রাইসির ওই হেলিকপ্টারের সঙ্গে আরও দুটি হেলিকপ্টার ছিল। সেগুলো গন্তব্যে পৌঁছেছে।
আর ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী যে হেলিকপ্টারটি ‘বিধ্বস্ত’ হয়েছে, সেটি যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি বলে জানা গেছে। রোববার (১৯ মে) সন্ধ্যার দিকে ইরানের উত্তর–পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে হেলিকপ্টারটি ‘বিধ্বস্ত’ হয়।
আল জাজিরা জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত প্রকাশিত বিভিন্ন ছবি এবং ভিডিওগুলো থেকে ‘নিশ্চিত হওয়া গেছে’ যে, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং তার সঙ্গীদের বহনকারী হেলিকপ্টারটির মডেল ‘বেল ২১২’। এটি যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই ব্লেডের মাঝারি আকারের হেলিকপ্টারটিতে ১৫টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে পাইলটের জন্য একটি আসন এবং বাকি ১৪টি যাত্রীদের জন্য।
তবে ফ্লাইট ক্রু এবং সম্ভাব্য নিরাপত্তাকর্মীসহ রাইসিকে বহন করা হেলিকপ্টারটিতে ঠিক কতজন আরোহী ছিলেন তা এখনো স্পষ্ট নয়।
দৈনিক টার্গেট 























